
বছর ৯০-র সুরেন্দ্র বশিষ্ঠ ১৯৬৯ সালে আইআইটি কানপুর থেকে পাশ করেন। চাকরিও করতেন জেসি মিল নামক এক সংস্থায়৷
সেই মিল বন্ধ হওয়ার পর থেকেই অর্থনৈতিক ক'ষ্টে ভুগতে শুরু করেন সুরেন্দ্র। সম্প্রতি গোয়ালিয়ের এক স্বেচ্ছাসেবক সংস্থা রাস্তা থেকে উ'দ্ধার করেছেন ওই বৃ'দ্ধকে।
অনেকেই বলে রুপ দেখে নয় বরং গু'ণ দেখে বিচার করো। কারণ বয়সের সাথে সাথে রূপ কোথাও হারিয়ে যাব'ে। কিন্তু গু'ণ জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত বর্তমান থাকবে।
আমা'দের চারপাশে এরকম বহু মানুষই ঘুরে বেড়ায় যাদেরকে দেখলে হয়তো মনে হবে তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই।
কিন্তু রাস্তায় পরে থাকা বহু ভিখারীর মধ্যেও থাকে ইংরেজি বলার ক্ষ'মতা। আর এবার মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হয়েও রাস্তায় ভিক্ষা করার এক ব্যক্তির খোঁজ মিলল।
ছেলে মেয়েরা ছোট থাকলে তাদের বোঝা মনে না করেই শিশুদের এক মাটির তাল থেকে মানুষের মত মানুষ করে তোলে বাবা মা-রা।
আর সেই ছেলে মেয়েরাই বাবা মা'র বয়স হয়ে গেলে বোঝা মনে করে রাস্তায় ছুঁড়ে ফেলে দেয়। আর এবার গোয়ালিয়ের এক স্বেচ্ছাসেবক সংস্থা রাস্তা থেকে উ'দ্ধার করেছেন এক ৯০ বছরের বৃ'দ্ধকে৷
যিনি বর্তমানে ভিক্ষা করলেও কানপুর আইআইটি থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেছেন সে৷ তার নাম সুরেন্দ্র বশিষ্ঠ।
গোয়ালিয়রের স্বেচ্ছাসেবক সংস্থার তরফে ওই বৃ'দ্ধ প্রসঙ্গে জানানো হয়েছে, ‘বহুদিন ধরেই এই বৃ'দ্ধকে রাস্তায় ভিক্ষাবৃত্তি করতে দেখেছি৷ তাঁর শারীরিক অবস্থা মোটেই ভাল নয়’।
ওই স্বেচ্ছাসেবক সংস্থার কর্মকর্তারা ওই বৃ'দ্ধ প্রসঙ্গে জানান, ‘নিজের জীবনের কথা ঝরঝরে ইংরেজিতে বলে যান বৃ'দ্ধা৷
এবং তিনি নিজে থেকেই তাঁর এই অবণতির কথা বলতে থাকেন’