
হাতি বৃ'হত্তম স্থলচর স্তন্যপায়ী। প্রোবোসিডিয়া (শূণ্ডধারী) বর্গের (order proboscidea) একমাত্র জীবিত বংশধর (জাতভাই ছিল ম্যামথ ই'ত্যাদি যারা বিলু'প্ত )।
শুঁড়কে হাত(হস্ত/কর)-এর মত ব্যবহার করতে পারার জন্য এর নাম “হাতি”(“হস্তী”/”করী”)
সোস্যাল মিডিয়ায় এখন আশ্চর্যজনক ঘটনা দিলেই ভাইরাল হয়ে যায়।এখনকার যুগে প্রতিনিয়ত ভালো,
খারাপ দুটোই সোস্যাল মিডিয়া তে সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়।
তিনটি প্রজাতি: একটি দুটি আফ্রিকান (লক্সোডন্টা আফ্রিকানা, লক্সডন্টা সাইক্লোটিস) ও এশীয় (এলিফাস ম্যাক্সিমাস)।
প্রা'প্ত বয়স্ক (এশীয় হলে শুধু পু’রুষ) হাতির উপরের ইনসিসর দাঁত দুটি লম্বা হয়ে গজদন্ত তৈরি করে।
হাতি দলব'দ্ধ জন্তু। দলপতি হয় সবথেকে শক্তিশালী দাঁতাল। দলের কেন্দ্রে বাচ্চাদের ঘিরে থাকে মা-দিদিমা'রা। বাচ্চারা বড় হলে দলের বাইরের সারীতে স্থান নেয়
সিংহ ফেলিডি পরিবারের প্রাণী যা প্যানথেরা গণের চারটি বৃহৎ বিড়ালের মধ্যে এটির অবস্থান দ্বিতীয়।
সিংহের মূলত দুটি উপপ্রজাতি বর্তমানে টিকে আছে। একটি হল আফ্রিকান সিংহ অ’পরটি হল এশীয় সিংহ।
আফ্রিকান সিংহ মোটামুটি আফ্রিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে পাওয়া গেলেও অল্প সংখ্যক ভারতীয় সিংহ শুধুমাত্র ভারতের
গির অভ'য়ারণ্যে পাওয়া যায়। সংখ্যাধিক্যের দরুন সিংহ বলতে তাই আফ্রিকান সিংহকেই বোঝায়।
ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি টি আপনারা নিচে গেলেই দেখতে পাবেন।
সেটা নাচ,গান,মাছ ধ’রা,সা'প ধ’রা,অ’শ্লী'ল ভিডিও মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়।সোস্যাল মিডিয়ার বদলৌতে আমর'া
অনেক ভালো এবং আশ্চর্যজনক ভিডিও দেখতে পাই। যেগু'লো মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।