
টুনা হচ্ছে স্কমব্রিডি পরিবারের বিভিন্ন প্রজাতির খাদ্যোপযোগী সামুদ্রিক মাছ। পাঁচটি বর্গে টুন্নিনি পনেরটি প্রজাতিতে বিভক্ত।
টুনা” শব্দটি শেষ পর্যন্ত প্রাচীন গ্রিকের মধ্য লাতিন রূপ থুনাস থেকে উদ্ভূ'ত : , রোমানাইজড: (থ্যাননোস), লিট। ‘টুনি-ফিশ’ – যা ঘুরে দেখা যায় (থা'না) থেকে প্রা'প্ত , “ভিড়, ডার্ট বরাবর”
তবে ইংরেজিতে টুনা শব্দের তাৎক্ষণিক উৎস হল আমেরিকান স্প্যানিশ <স্প্যানিশ অ্যাটন <আন্দালুসিয়ান আরবি এট-টান, আল-টান [আধুনিক আরবি থেকে একীভূ'ত : ‘টুনা ফিশ’ <উপরে বর্ণিত গ্রিকো-ল্যাটিন থানুস
বিভিন্ন রেস্তোরাঁতেও থাকে টুনা মাছের স্যান্ডউইচ কিংবা বার্গার। সুস্বাদু এই মাছ দেশের কাঁচাবাজারে পাওয়া না গেলেও ছোট কৌটায় ভরা টুনা কিনে এনে ঘরেই তৈরি করা যায় বিভিন্ন খাবারের পদ। আর এক কৌটার দামও বেশি না।
পাশাপাশি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ওমেগা-থ্রি ফ্যা'টি অ্যাসিড মিলবে এই চর্বিহীন মাছ থেকে।
যুক্তরা'ষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব হেল্থ অফিস অব ডায়েটারি’র তথ্যানুসারে ‘ইট দিস, নট দ্যাট’ ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, ওমেগা-থ্রি ফ্যা'টি অ্যাসিড ‘পলিআনস্যাচুরেইটেড ফ্যা'ট’ এর ভালো উৎস। যা শরীরকে সুস্থ ও সক্রিয়া রাখে।
ওমেগা-থ্রি চোখ ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি সারা দিনের শক্তি যোগাতেও সহায়তা করে।
এছাড়া ওমেগা-থ্রি’য়ের আছে ‘আইকোসানোয়েডস’ যৌ'গ হৃদযন্ত্র, ফুসফুস, রোগ-প্রতিরোধ ক্ষ'মতা ও ‘এন্ডোক্রা'ইন’য়ের কার্যকারিতায় ভালো প্রভাব রাখে।
‘হার্ভার্ড হেল্থ’ নির্দেশনা দেয়, ওমেগা-থ্রি ফ্যা'টি অ্যাসিড শরীরের উৎপাদিত হয় না।
শরীরের বিভিন্ন কাজের জন্য দরকারী এই চর্বি নানান রকম খাবার যেমন- মাছ (টুনা), সবজির তেল, বাদাম, তিসির বীজ ও তেল এবং শাক থেকে পাওয়া যায়।
ওমেগা-থ্রি ফ্যা'টি অ্যাসিড কোষের ঝিল্লিতেও কাজ করে।