
বাইম মাছে ক্যালোরির(Calories) পরিমাণ কম থাকায় যাদের অতিরিক্ত মেদ রয়েছে, তারা নিয়মিত এই মাছ খেতে পারেন।
এ মাছের তেলে থাকা ওমেগা থ্রি নামক অ'সম্পৃক্ত ফ্যা'টি অ্যাসিড(Fatty acids), যা র'ক্তের ক্ষ'তিকারক
কোলেস্টেরল এলডিএল ওভিএলডিএল কমায় এবং উপকারী কোলেস্টেরল এইচডিএলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, ফলে হৃদযন্ত্রে চর্বি(Fat) জমতে পারে না।
আমেরিকার স্কুল অব নিউট্রিশনের জার্নাল অনুযায়ী, এই মাছ উচ্চ র'ক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং উচ্চ র'ক্তচাপ(High blood pressure) থাকলে তা কমাতেও সাহায্য করে।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োলজিকাল ইনফর্মেশনের তথ্যানুযায়ী, ওমেগা থ্রি র'ক্তের অণুচক্রিকাকে জমাট বাঁধতে দেয় না, ফলে র'ক্তনালিতে জমাট বাঁধার কারণে স্ট্রোক(Stroke) 'হতে পারে না।
স্ট্রোক প্রতিরোধে রুই মাছের ভূমিকার কথা উল্লেখ রয়েছে বেশ কয়েকটি গবেষণাপত্রেও।পু'ষ্টিবিদদের মতে, ভাল মানের প্রোটিনের অন্যতম উৎস এই মাছ(Fish)।
বাইম, গু'চি মাছ
বাইম মাছের পু'ষ্টিগু'নঃ
ভিটামিন(Vitamins) এ, ডি, ই রয়েছে বাইম মাছে। ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, সোডিয়াম(Sodium), পটাসিয়াম, আয়রন ও খনিজে ভরপুর এই মাছ।
পু'ষ্টিবিদদের মত, “বাইম মাছে কোলিন নামের একটি পদার্থ থাকে। প্রয়োজনীয় এই পু'ষ্টি(Nutrition) সম্প্রতি আবি'ষ্কার হয়েছে
এটি ডিএনএ সংশ্লেষে সাহায্য করে। স্নায়ুতন্ত্র, ফ্যা'টের বিপাক ক্রিয়া এবং পরিবহণে সাহায্য করে।”