
পু'লিশ সুপার মোক্তার হোসেনের বিরু’'দ্ধে ‘ধ’র্ষণের’ অ’ভিযোগ এনে মাম’লা দায়ের করেছেন এক নারী ইন্সপেক্টর। আজ বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) ঢাকার নারী ও শিশু নি’র্যা’তন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এ মাম’লাটি দায়ের করেন ওই নারী পু'লিশ কর্মক’র্তা। জাতিসং’ঘ শান্তি মিশনে থাকাকালীন অবস্থায় ধ’র্ষণের সূত্রপাত হয় বলে জানা গেছে।
এরপর মিশন থেকে ফিরেও দেশে একাধিকবার ওই নারী পু'লিশ কর্মক’র্তার ঘণি’'ষ্ট হয়েছেন এসপি মোক্তার। তবে তিনি বিয়ের প্র’লোভন দেখিয়ে এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে অ’ভিযোগ ওই নারী কর্মক’র্তার।
বাংলাদেশ পু'লিশের ওই নারী পু'লিশ ইন্সপেক্টরই মাম’লাটি করেছেন। ঢাকার নারী ও শিশু নি’র্যা’তন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এ মাম’লাটি হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর আফরোজা ফারহানা জানিয়েছেন, মাম’লার অ’ভিযোগে বলা হয়েছে, মাম’লার বাদী এবং অ’ভিযুক্ত দুই জনেই সুদানে জাতিসং’ঘ শান্তি মিশনের কর্মর'’ত ছিলেন।
অ’ভিযুক্ত পু'লিশ সুপার ওই শান্তি মিশনে পু'লিশের কন্টিনজেন্টের কমান্ডার ছিলেন। সেখানে অবস্থানকালীন এই ঘটনা ঘটেছে বলে অ’ভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
অ’ভিযোগে আরও বলা হয়েছে, ওই নারী পু'লিশ ইন্সপেক্টরকে অ’ভিযুক্ত পু'লিশ সুপার নানা সময়ে যোগাযোগ করতেন।
ঊর্ধ্বতন কর্মক’র্তা হিসেবে একদিন পেটের সমস্যার কথা উল্লেখে করে ওই পু'লিশ ইন্সপেক্টরকে দুপুর বেলায় তাকে রান্না করে খাওয়ানোর কথা বলেন। এরপর সেখানে যাওয়ার পর তাকে ধ’র্ষণের করা হয়েছে বলে মাম’লার অ’ভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
নারী ও শিশু নি’র্যা’তন দমন আইনের ৯ এর ১ ধা’রায় মাম’লাটি করা হয়েছে।
অ’ভিযোগের বি’ষয়ে আজই অ’ভিযোগকারীর জবানব’ন্দি নেয়া হয়েছে। তবে শুনানি বা মাম’লার পরবর্তী প্রক্রিয়া সম্পর্কে আ’দালত এখনো কোন আদেশ দেয়নি। এর আগে পু'লিশ বিভাগেও ওই নারী পু'লিশ ইন্সপেক্টর লিখিত অ’ভিযোগ করেছিলেন বলে মাম’লার অ’ভিযোগে উল্লেখ করা হয়।