
চিত্রনায়িকা পরীমনিকে ধ'র্ষণ ও হ'ত্যার চে'ষ্টায় আলোচনায় আসেন অমি।
ঢাকা বোট ক্লাবে পরীমনিকে নিয়ে যাওয়ার পিছনে তার গু'রুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিলো।
এই কারণে নায়িকার করা মাম'লায় দুই নম্বর আ'সামি অমি।
গ্রে'ফতারের পরে অমিকে রি'মান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পু'লিশ।
সাতদিনের রি'মান্ডের চতুর্থ দিন চলছে। তদ'ন্ত সংশ্লি'ষ্ট সূত্র জানা গেছে, সিঙ্গাপুর ট্রেনিং সেন্টারের আড়ালে অমি নারী পাচারের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন।
নারী পাচার দিয়ে উত্থান এই অমি পরীমনিকাণ্ডেরও অন্যতম হোতা। সিনেমা ব্যবসার লোভ দেখিয়ে পরীমনিকে দীর্ঘদিন দিন ধরে বশে আনার চে'ষ্টা করেন অমি।
৯ জুন ঘটনার দিন রাতে পরীমনির বাসায় যান অমি। ওই রাতে পরীমিন মূলত অমির গাড়িতে চড়েই বোট ক্লাবে যান।
সূত্রে আরো জানা গেছে, বোট ক্লাবে যখন উত্তেজিত হয়ে ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদ এবং অমি নায়িকার গায়ে হাত তোলেন এ সময় সেখানে আরো দুই ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। ওই দুই ব্যক্তিকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তবে সংশ্লি'ষ্ট দুই ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পু'লিশের গু'লশান বিভাগের ডিসি মশিউর রহমান বলেন, সিঙ্গাপুর ট্রেনিং সেন্টারের আড়ালে অমির নারী পাচারের বি'ষয়টি আরো বিস্তারিত খতিয়ে দেখা হবে।
প্রসঙ্গত, ৯ জুন মধ্যরাতে সাভারে অবস্থিত ঢাকা বোট ক্লাবে চিত্রনায়িকা পরীমনিকে ধ'র্ষণচে'ষ্টা ও হ'ত্যাচে'ষ্টা করা হয় বলে তিনি অ'ভিযোগ করেন।
ঘটনার চার দিন পর রোববার রাত ৮টার দিকে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে এবং রাত ১১টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘটনা প্রকাশ করেন নায়িকা পরীমনি। সোমবার সকালে ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদ ও অমিসহ ছয়জনের বিরু'দ্ধে সাভার থা'নায় মাম'লা করেন তিনি।
ওই দিনই প্রধান আ'সামি নাসির উদ্দিন মাহমুদ ও অমিসহ পাঁচজনকে গ্রে'ফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পু'লিশ। তাদের কাছ থেকে মা'দক ও ইয়াবা জব্দ করা হয়।