
গতকাল মুম্বাইয়ের একটি প্রমোদতরীর পার্টিতে মা'দক সেবনের অ'ভিযোগে আট'ক হয়েছেন শাহরুখ খানের পুত্র আরিয়ান খান।
মা'দক-বিরোধী সংস্থা (এনসিবি)-র কর্তারা ইতিমধ্যেই মা'দক-যোগ নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন আরিয়ানকে।
প্রায় ছ’ঘণ্টা জেরার পর আরিয়ান স্বীকার করে নেন, প্রমোদতরীর মা'দক পার্টিতে তিনি মা'দক নিয়েছেন।
তার লেন্স রাখার বক্স থেকে উ'দ্ধার হয়েছে মা'দক। তল্লা'শির পর এমনই জানিয়েছে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি)।
আরিয়ানকে সোমবার বিচার বিভাগীয় হেফাজতে নিয়ে গেলেই তার হয়ে জামিনের আবেদন করবেন আইনজীবীরা। সোমবারই অ'ভিযুক্তদের ফের আ'দালতে তোলা হবে।
তবে যেভাবে মা'দক লুকিয়ে ওই প্রমোদতরীতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তা দেখে রীতিমতো অবাক তদ'ন্তকারীরা। এনসিবি সূত্রে খবর, স্যানিটারি প্যাড, ওষুধের বাক্স, জামাকাপড়, অন্তর্বাসের সেলাইয়ের মধ্যেও রাখা ছিল মা'দক। খুব সহজে যাতে মা'দকের হদিশ না পাওয়া যায়, মূলত সেই কারণেই সেগু'লোকে এমন সব জায়গায় লুকিয়ে রাখা হয়েছিল বলে অনুমান তদ'ন্তকারীদের। এই ঘটনায় আরো কারা' যুক্ত, কোথা থেকে এতো পরিমাণ মা'দক এলো, কারা' তা নিয়ে প্রমোদতরীতে গেলেন- এ সবই তদ'ন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মুম্বাই থেকে গোয়াগামী প্রমোদতরীর মা'দক পার্টি থেকে ১০ জনকে আট'ক করেছিল এনসিবি। টানা ১৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর নারকোটিক ড্রা'গস অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্ট্যান্সেস’ (এনডিপিএস)-আইনের আওতায় গ্রে'ফতার হন আরিয়ান-সহ মুনমুন ধমেচা এবং আরবাজ শেঠ মা'র্চান্ট। আরমানের পরোয়ানায় লেখা রয়েছে, ৩০ গ্রাম কোকেন, ২১ গ্রাম চরস, ২২টি এমডিএমএ বড়ি এবং নগদ ১ লাখ ৩৩ হাজার টাকা উ'দ্ধার হয়েছে মুম্বাই থেকে গোয়াগামী প্রমোদতরীর টার্মিনালে। সোমবার পর্যন্ত এনসিবি-র হেফাজতে থাকবেন তারা।