
এ কথা সবাই মানে একবিংশ শতাব্দীতে পৌঁছেও আজও ল'জ্জা নারীর ভূষণ। এটা মেয়েদের চরিত্র অনুযায়ী স্বা’ভা'বিক এবং মানানসই ও বটে। মেয়েদের এমন কিছু ‘সিক্রেট’ বি'ষয় রয়েছে, যেটা তারা কখনোই পু’রুষের স’ঙ্গে শেয়ার করেন না। এমনটা থাকতেই পারে, যা নিয়ে বলাবলির কিছু নেই।
আমা'দের সমাজে যতই বলা হোক নারী-পু’রুষ সমান অধিকার। কিন্তু যে যাই বলুক না কেন, মেয়েদের ভুবনের একান্ত পরিসরগু'লোয় পু’রুষের প্রবেশ আজও নিয়ন্ত্রিত।
এ বি'ষয়টি নিয়ে মনোবিদরা বিশেষ ভাবে চিন্তিত, আর সেই কথা একটি প্র’তিবেদনে জা’নিয়েছে একটি ওয়েবসাইট ‘চেঞ্জপোস্ট’। এই প্র’তিবেদনে মেয়েদের এমন কিছু ‘সিক্রেট’ তথ্যের কথা বলা হয়েছে, যা তারা কখনোই শেয়ার করেন না।
এদিকে, পু’রুষরাও সচরাচর এই সব প্রস’ঙ্গের ব্যাপারে মেয়েদের স’ঙ্গে আলোচনা করেন না। তবে ‘চেঞ্জপোস্ট’-এ উল্লিখিত বি'ষয়গু'’লি কিন্তু সর্বজনীন নয়। কখনো এটা ব্য’তিক্রমও ঘ’টে থাকে। চলুন এমন ৪ টি বি'ষয় জে’নে নিই!যে বি'ষয়গু'’লি মেয়েরা সবসময় গো’পন রাখেন পু’রুষদের কাছ থেকে।
মেয়েরা কাকে ঈর্ষা করেন, এ কথাটি কখনোই কাউকে পরিস্কার করে বলেন না। যদি তাদের কোনো ঘনি’ষ্ঠ জন বি'ষয়টির অবতারণা করেন, তাহলে তারা সরাসরি তা অ'স্বী’কার করেন।
মেয়েরা মাথার চুল পাকলে তা কালো কিংবা স্বা’ভা'বিক রং করার কথা কাউকে বলতে চান না। কোনো মহিলাই স্বী’কার ক’রতে চান না সেই কথা।
মেয়েরা তাদের পু’রুষ সঙ্গীর স’ঙ্গে ঘনি’ষ্ঠ মু’হূর্তে এমন কিছু কারনে অ'স্ব’স্তি বোধ করেন যা তারা কাউকে বলতে পারেন না। মেয়েরা সেটি রীতিমতো চে’পে যান। যেমন সঙ্গীর গায়ের গন্ধ কিংবা নিঃশ্বা’সের দুর্গন্ধ এগু'লো সহ্য ক’রতে তারা যথে'ষ্ট অ'সুবিধা বোধ করেন। কখনোই প্র’কাশ করেন না।
মেয়েরা পু’রুষদের র কাছে তাদের প্রসাধন,সাধারণত ফেসিয়াল, ওয়াক্সিং-এর মতো বিউটি ট্রিটমেন্টের কথা চে’পে যান। অবাঞ্ছিত লোম আজও এক ‘গো’পন’ ক’র্ম।
উপরের এই কথা গু'লো মেয়েরা মুখ ফুটে কখনো কোন পু’রুষ কে বলতে পারেন না।