
ভোলার দৌলতখানে বসতঘর থেকে ইয়াসমিন নামে এক তরুণীর ঝু'লন্ত লা’ শ উ'দ্ধার করেছে পু'লিশ। তিনি লালমোহন উপজেলার খোরশেদ আলমের মেয়ে।
শনিবার দুপুরে পু'লিশ দৌলতখান উপজেলার উত্তর জয়নগর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ফরহাদ মোল্লার ভাড়া বাড়ি থেকে ওই তরুণীর লা’শ উ'দ্ধার করে। এরপর সুরতহাল শেষে পু'লিশ ময়নাতদ'ন্তের জন্য লা’শটি জেলা সদরে ম’র্গে পাঠায়।
স্থানীয়রা জানায়, ইয়াসমিন উত্তর জয়নগর ২নং ওয়ার্ডের আবুল কাসেমের ছেলে ডিস (ক্যাব'ল অ’পারেটর) ব্যবসায়ী ও এনজিও মালিক কামর'ুল হাসান সাগরের সুন্দরবন মাল্টিপার্পাস নামক এনজিওতে চাকরি করতেন।
দীর্ঘদিন ধরে সাগরের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। শুক্রবার রাতে ভাড়া বাসায় স্থানীয়রা তরুণীকে সাগরের সঙ্গে আপ’ত্তিকর অবস্থায় আ’টক করেন। তারা কাজী ডেকে উভয়ের বিয়ে দেওয়ারও প্রস্তুতি নেন।
প্রত্যক্ষদর্শী একটি সূত্র জানায়, আ’টককারীরা অজ্ঞা’ত কারণে কামর'ুল হাসান সাগরকে ছেড়ে দেন। বিয়ে না হওয়ার ল’জ্জায় ইয়াসমিন শনিবার সকালে ফাঁ'’স দিয়ে আ'ত্মহ’'ত্যা করেন।
এ ঘটনা সম্পর্কে জানতে কামর'ুল হাসান সাগরকে এলাকায় পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত ফোন নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
দৌলতখান থা'নার ওসি বজলার রহমান বলেন, উপজেলার উত্তর জয়নগর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড থেকে ইয়াসমিন নামে তরুণীর ফাঁ'’স দেওয়া ঝু'লন্ত লা’শ উ'দ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে ময়নাতদ'ন্তের জন্য লা’শ ম’র্গে পাঠানো হয়েছে।
ডেইলি বাংলাদেশ/আরএম