মেয়ের সহবাসে ভিডিও রেকর্ড করতেন মা, প্রতি ভিডিও বেচতেন ১২০০ টাকা!

মেয়ের স’হ’বাসের ভিডিও রেকর্ড করতেন মা, প্রতি ভি’ডি’ওতে পেতে ১২০০ টাকা। আরও পড়ুন : ৪ ঘণ্টা স’হবা’সের জন্য ১২০০ টাকা নিয়েছিল কচি হক ও সোনিয়া : রাজ’ধানীতে মহাখা’লীতে প্রেস লেখা একটি স্কুটারে সড়ক দু’র্ঘটনায় গভী’র রাতে নি’’'হত হয়েছিলেন দুই বান্ধবী কচি ও সোনিয়া।

তবে এই দুই না’রীকে নিয়ে রহ’স্যের জাল যেন বেড়েই চলেছে। ত’দন্ত করতে গিয়ে দুজন না’রীকে দেখা গেছে অ’নৈ’তিক কাজে শামিল ‘'হতে। তাদের মোবাইল নাম্বা’রের সূত্রে জানা যায়, তারা টা’কার বিনিময়ে অ’নৈতিক কাজে লি’'প্ত ছিল।

তবে ট্রাফিক থে’কে মু’ক্তি পেতেই তারা স্কুটারে প্রেস লেখা ঝু’লিয়ে ছিল।বনানী থা’না পু’লিশ সূত্রে জা’না যায়, কচি ও সোনিয়া একইস’ঙ্গে থা’কতেন এবং এক’ইস’ঙ্গে ঘুরে বে’ড়াতেন। বিভিন্ন লোক’জনের স’ঙ্গে মে’লামেশা ছিল তাদের।

Interesting For You

তাদের মোবা’ইল ফোন কলের সূত্র ধরে কিছু নাম্বা’রে কল কর’লে এ তথ্য মেলে। সোনিয়ার নম্বরথে’কে একটি নম্বর নিয়ে কল করলে, ওপাশ থেকে আনিস ‘নামে এক যুবক বলেন, ওইদিন সোনি’য়া সকাল ১১টা থেকে বে’লা তিনটা পর্যন্ত তার স’ঙ্গে ছি’লেন।

তারা মোটরসাইকেলে ঘুরেছেন, খাও’য়া দাও’য়া করেছেন। একটি বাসায় অ’ন্তর’ঙ্গ মুহূর্ত কা’টিয়ে’ছেন বলে জানান ওই যুবক। কতদিনের পরি’চয় জানতে চাইলে ওই যুবক জানিয়েছেন, এক ব’ন্ধুর মা’ধ্যমে তিনি নম্বর পান, ওইদিনই তাকে ফোন ক’রেছেন এবং একদিনই ঘুরেছেন। বিনি’ময়ে তি’নি এক হাজার ২০০ টাকা দিয়েছেন। আর কচি’র বি’ষয়টি জানতেন না বলেও জা’নান ওই যুবক। কচির মামা নুরুল আমিন জানান, কচি কী কর’তেন তা আমি জানতাম না। মাঝে মধ্যে ফো’নে কথা ‘'হতো। টে’লিভি’শনে ম’রদে’হের ছবি দেখে কচিকে চিনতে পারি, এরপর ঢাকা মেডিকেল ক’লেজের ম’র্গে গিয়ে ম’রদে’হ শ’নাক্ত করি।শুনেছিলাম, মিরপুর শাহ আ’লী এলাকায় একটি রুম ভাড়া নিয়ে দুই বা’ন্ধবী থাকত। তারা দুজন এ’কইস’ঙ্গে চলাফেরা করত একইস’ঙ্গে থাকত। সোনিয়ারবড়ভাই রু’বেল বলেন, সোনিয়া ঢাকায় চাকরি করার কথা বলে’ছিল আ’মাকে। এরপর বি’উটি পার্লারে কাজের কথাও একসময় জানিয়েছিল। বিয়ে হয়ে’ছিল তিন মাসের মাথায় তালাক হয়ে যায়। এরপর আ’র বিয়ে করেননি সো’নি’য়া। পু’লিশ জানায়, সৈয়দা কচির (৩৮) বাড়ি কিশোরগঞ্জ কুলি’য়ারচর পৌরসভার পাচুলিয়া বাজিতপুর এলাকার সৈয়দ ফজ’লুল হকের মেয়ে। নি’’'হত আরেকজন সোনিয়া আ’ক্তারের (৩২) বাড়ি ভোলা সদর উ’পজে’লায়। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি রাত পৌনে ১টার দিকে মহা’খালী সেতু ভ’বনের সাম’নের সড়কে দুই না’রীকে পড়ে থাকতে দেখে পু’লিশে খবর দেয় পথচা’রীরা। পরে তাদের উ’’'দ্ধার করে ঢামেক হাসপাতা’লে নিলে দুজনকেই মৃ'’ত ঘোষণা ক’রে কর্তব্যরত চিকিৎসক।বনানী থা’নার ভারপ্রা’'প্ত কর্মক’’র্তা নুরে আজম জানান , ‘দিনরাত তারা স্কুটিতে ঘু’রে বেড়াতেন। বিভিন্ন আবাসি’ক হোটেলে যাওয়ারও প্র’মাণ মিলেছে।’ তাদে’র মৃ'’ত্যুর বি’ষয়ে ওসি বলেন, ‘মা’ম'লা হয়েছে, ত’দন্ত চলছে। কীভাবে তাদে’র মৃ'’ত্যু হ’য়েছে তা জা’নার চে’'ষ্টা চলছে।’